নিজস্ব প্রতিবেদক :: শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার শত্রু প্রতিক্রিয়াশীল ঘাতকচক্রের হাতে বাঙালি জাতির মুক্তি আন্দোলনের মহানায়ক, বিশ্বের লাঞ্ছিত-বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মহান নেতা, বাংলা ও বাঙালির হাজার বছরের আরাধ্য পুরুষ, বাঙালির নিরন্তন প্রেরণার চিরন্তন উৎস, স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। সেই থেকে বাঙালি জাতি আগস্ট মাসকে শোকের মাস হিসেবে পালন করে।

শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিনে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সিলেটে শোক মিছিল করেছে। শোক মিছিলটি ঐতিহাসিক রেজিস্ট্রারী মাঠ থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। শোক মিছিল শেষে মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ এর সভাপতিত্বে এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ নাসির উদ্দিন খান এর সঞ্চালনায় এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন এবং সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন একাত্তরের পরাজিত শক্তি এবং তাদের দোসররা হাইজ্যাক করে সেটাকে সরকার পরিবর্তনের আন্দোলনে রূপ দিতে চায়। তাদের সেই হীন চক্রান্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ নেতাকর্মীরা সফল হতে দিবে না।

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের উপর ভর করে বাংলাদেশে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, আসলে এটা কোনো রাজনৈতিক ঘটনা নয়। এটা সম্পূর্ণ জঙ্গিবাদী কাজ। দেশের স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধকে টার্গেট করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতের জঙ্গিবাদী আন্দোলন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতের এই আন্দোলন যে কোন মূল্যে প্রতিহত করা হবে।

শোক মিছিলে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আশফাক আহমদ, এড. শাহ ফরিদ আহমদ, এড. নিজাম উদ্দিন, এড. শাহ মোঃ মোসাহিদ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. রনজিত সরকার এমপি, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম কামাল, কবীর উদ্দিন আহমদ, কোষাধ্যক্ষ শমসের জামাল, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মাহফুজুর রহমান, সাইফুল আলম রুহেল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক হাজী ফারুক আহমদ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো: মবশ্বির আলী, দপ্তর সম্পাদক আখতারুজ্জামান চৌধুরী জগলু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এড. মোহাম্মদ আব্বাছ উদ্দিন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মস্তাক আহমদ পলাশ, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এমাদ উদ্দিন মানিক, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন আহমদ, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ সাকির আহমদ (শাহীন), উপ-দপ্তর সম্পাদক মো: মজির উদ্দিন, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মতিউর রহমান, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এড. মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, মো: নিজাম উদ্দিন চেয়ারম্যান, আখলাকুর রহমান চৌধুরী সেলিম, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, এড. নুরে আলম সিরাজী, মোঃ আব্দুল বারী, আবু হেনা মোঃ ফিরোজ আলী, মোঃ জাকির হোসেন, এড. আফসর আহমদ, এড. ফখরুল ইসলাম, ডাঃ নাজরা আহমদ চৌধুরী, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি এজাজুল হক এজাজ, সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ চৌধুরী, জেলা মহিলা লীগের সভাপতি এড. সালমা সুলতানা, সাধারণ সম্পাদক হেলেন আহমেদ, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি শাহ মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, জেলা যুব লীগের সভাপতি শামীম আহমদ ভিপি, সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিন আহমদ কয়েছ, জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন দেব নাথ, জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাকীম দিনা আক্তার, জেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃদুল কান্তি দাস, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ।

মহানগর আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি আসাদ উদ্দিন আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, নুরুল ইসলাম পুতুল, এড. প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মোঃ সানাওর, জগদীশ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ, বিধান কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. সৈয়দ শামীম আহমদ, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মখলিছুর রহমান কামরান, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহি উদ্দিন লোকমান, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন রবিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, মো: আব্দুল আজিম জুনেল, মো: শাহজাহান, মুক্তার খান, এড. জাহিদ সারওয়ার সবুজ, রাহাত তরফদার, এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন, ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, তৌফিক বক্স লিপন, মহসিন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, জুমাদিন আহমদ, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল, জাতীয় পরিষদ সদস্য এড. রাজ উদ্দিন, উপদেষ্টা আব্দুল মালিক সুজন, এনাম উদ্দিন, কানাই দত্ত, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের মহানগর শ্রমিক লীগের সভাপতি এম শাহরিয়ার কবির সেলিম, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ধ্রুব জ্যোতি দে, যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক মুসফিক জায়গিরদার, কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আব্দুর রকিব বাবলু, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাস মিঠু, তাঁতী লীগের সভাপতি নোমান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল হাসনাত বুলবুল, ছাত্রলীগের সভাপতি কিশওয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ, বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মুফতি আব্দুল খাবির, আব্দুর রব হাজারী, মুহিবুর রহমান ছাবু, সালউদ্দিন বক্স সালাই, রোকন আহমদ, ফখরুল ইসলাম ফখরুল, আনোয়ার হোসেন আনার, সাজোয়ান আহমদ, দেলোয়ার হোসেন রাজা, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, ফয়ছল আক্তার ছোবহানী, আব্দুস সালাম শাহেদ, মোঃ ছয়েফ খাঁন, বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ আহমদ লিটন, সোয়েব বাছিত, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, জায়েদ আহমদ খান সায়েক, নজরুল ইসলাম নজু, এড. মোস্তফা দেলোয়ার আজহার, শেখ সুরুজ আলম, মোঃ বদরুল ইসলাম বদরু, মানিক মিয়া, চন্দন রায়, এড. বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, শফিকুল ইসলাম আলকাছ, রুমেল আহমদ রুমিন, মঈনুল ইসলাম মঈন, শেখ সোহেল আহমদ কবির,জাবেদ আহমদ, বদরুল ইসলাম প্রমুখ।

এছাড়াও শোক মিছিলে সিলেট জেলা ও মহানগর তৃণমূল আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।